রমযান মাসের দিনে সিয়াম ও রাতে কিয়াম: গুনাহ মোচন এবং জান্নাতে প্রবেশের এক অবারিত সুযোগ

রমযান মাসের দিনে সিয়াম ও রাতে কিয়াম: গুনাহ মোচন এবং জান্নাতে প্রবেশের এক অবারিত সুযোগ (সাথে রয়েছে তারবীহর সালাত সম্পর্কে কিছু কথা) ▬▬▬▬🌐🔶🌐▬▬▬▬ নি:সন্দেহে রমাযান মাস পাপ-পঙ্কিলতা থেকে পরিশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ এবং চির সুখের নীড় জান্নাতে প্রবেশের এক অতুলনীয় সুযোগ। কেবল সৌভাগ্যবানরাই এই সুযোগ লাভ করে ধন্য হয়। তাই আসুন আমরা …

Read more

Share:

রমাযান মাসের মর্যাদা ও রোযার গুরুত্ব

রামাযান হল, বছরের শ্রেষ্ঠতম মাস। অসংখ্য নিয়ামত ও অবারিত সুযোগ সমৃদ্ধ মহিমান্বিত মাস এটি। এ মাসে রয়েছে সিয়াম, কিয়াম, কুরআন তিলাওয়াত, ইতিকাফ, উমরা, দান-সদকা, চরিত্র সংশোধন এবং মহান রবের দরবারে দুআ-আরোধনার মাধ্যমে গুনাহ মোচন করত: জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির এক অতুলনীয় সযোগ। নিম্নে হাদিসে বর্ণিত এ মাসের কতিপয় বৈশিষ্ট মণ্ডিত দিক ও করণীয় তুলে ধরা …

Read more

Share:

মাহে রমজান: অসংখ্য কল্যাণের হাতছানি

খর তপ্ত জমিন। মানুষ-জন, পশু-পাখি, গাছ-পালা, তৃণ-লতা সব কিছু একপশলা বৃষ্টির জন্য হাহাকার করছে। হঠাৎ আকাশ জুড়ে শুরু হল মেঘের আনাগোনা। মুশলধারে বৃষ্টি বর্ষণ হল। প্রাণে প্রাণে জাগল জীবনের স্পন্দন। আবার কলকাকলিতে ভরে উঠল পৃথিবী। মাহে রমাযানের উদাহরণ অনেকটা এমনই। পৃথিবী যখন পাপ-পঙ্গিলতায় ভারি হয়ে উঠে। গুমোট অস্থিরতায় সমগ্র পৃথিবী কাঁপতে থাকে। ঠিক এমন সময় …

Read more

Share:

ইতিকাফ সংক্রান্ত একটি ভুল ধারণা

প্রশ্ন: যদি এলাকার কেউ ইতিকাফে না বসে তাহলে কি পুরো এলাকাবাসী গুনাগার হবে? আর কেউ যদি বসে তাহলে কি পুরো এলাকাবাসী তার সওয়াব লাভ করবে? উত্তর: আমাদের দেশে মনে করা হয় যে, সমাজের পক্ষ থেকে এক ব্যক্তিকে অবশ্যই ইতিকাফে বসতে হবে তা না হলে সবাই গুনাহগার হবে। কিন্তু এ ধারণা মোটেই ঠিক নয়। কারণ, ইতিকাফ …

Read more

Share:

রোযা রেখে হারাম বা অশ্লীল কথাবার্তা উচ্চারণ করলে কি ছিয়াম নষ্ট হবে?

উত্তরঃ আমরা আল্লাহ্‌ তা’আলার নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই জানতে পারি ছিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কি? আর তা হচ্ছে তাক্বওয়া বা আল্লাহ্‌ ভীতি অর্জন করা ও আল্লাহ্‌র ইবাদত করা। আল্লাহ্‌ বলেন, ]يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمْ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ[ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর ছিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয …

Read more

Share:

রমজান মাসে ওষুধ খেয়ে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখার হুকুম কি?

উত্তর: হজ্জ ও উমরা আদায়, রামাযান মাসে রোজা রাখা, রমাযানের শেষ দশকে ইবাদত-বন্দেগী করা বা অন্য কোন কল্যাণময় কাজের উদ্দেশ্যে যদি ওষুধ খেয়ে ঋতুস্রাব বিলম্বিত করা হয় তাহলে শরীয়তের দৃষ্টিতে এতে কোন সমস্যা নেই যদি তাতে স্বাস্থ্যগত কোন ক্ষতি না হয়। স্বাস্থ্যগত ক্ষতি হলে তখন তা করা বৈধ হবে না। তাই অভিজ্ঞ ও বিশ্বস্ত চিকিৎসকের …

Read more

Share:

এক ব্যক্তি ঘুম থেকে উঠে সেহেরী খেল। অতঃপর জানতে পারল যে, তাঁর খাওয়াটা ফজরের আযানের পর হয়েছে

প্রশ্নঃ এক ব্যক্তি ঘুম থেকে উঠে সেহেরী খেল। অতঃপর জানতে পারল যে, তাঁর খাওয়াটা ফজরের আযানের পর হয়েছে। সুতরাং তাঁর রোযা কি শুদ্ধ হবে? উত্তরঃ আযান সঠিক সময়ে হয়ে থাকলে এবং সে আযান হয়ে গেছে—এ কথা না জানলে তাঁর রোযা শুদ্ধ। কারণ অজান্তে বা ভুলে অনিচ্ছাকৃতভাবে পানাহার করে ফেললে রোযার ক্ষতি হয় না। মহানবী (সঃ) …

Read more

Share:

রামাযান মাসকে কুর’আন নাজিলের মাস বলা হয় কেন? এই মাসের বাইরে কি কুর’আন নাজিল হয় নি?

উত্তর: আল্লাহ তাআলা বলেন: شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَىٰ وَالْفُرْقَانِ “রমযান মাস হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী।” (সূরা বাকারা: ১৮৫) এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মাহে রামাযানকে কুরআন নাজিলের …

Read more

Share:

লাইলাতুল কদরের দোয়া

🕋লাইলাতুল কদরের দোয়া আরবি-বাংলা অনুবাদ🕋 وَعَنْ عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنْهَا، قَالَتْ : قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللهِ، أَرَأيْتَ إِنْ عَلِمْتُ أَيُّ لَيلَةٍ لَيْلَةُ القَدْرِ مَا أَقُوْلُ فِيهَا ؟ قَالَ: «قُولِي: اَللهم إنَّكَ عَفُوٌ تُحِبُّ العَفْوَ فَاعْفُ عَنّي». رواه الترمذي، وقال: حديث حسن صحيح আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে আরও বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমি নিবেদন করলাম, হে …

Read more

Share:

ঋতুবতি মহিলাগণ কিভাবে লাইলাতুল কদরে ইবাদত করবে??

মহিলাদের মাসিক ঋতুস্রাব কদর রাত পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক নয়। তাই ঋতুবতি মহিলাগণ এ রাতে নামায, কুরআন তিলাওয়াত ও কাবা শরীফের ত্বওয়াফ ছাড়া অন্যান্য সকল প্রকার ইবাদত করতে পারে। যেমন,বেশি বেশি দরুদে ইব্রাহীম পাঠ করা, তাসবীহ, যিকর-আযকার, যেমন, “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”, “আল্ হামদু ল্লিল্লাহ” “সুবহানাল্লাহ”, “আল্লাহুআকবার” “আস্তাগফিরুল্লাহ”, “লা হাওলা ওয়ালা কুউআতা ইল্লা বিল্লাহ”। দুআ-মুনাজাত, বিশেষ করে …

Read more

Share: